নিমের উপকারিতা ও অপকারিতা

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে খুবই পরিচিত একটি উদ্ভিদের নাম নিম। প্রাচীনকাল থেকেই নিম গাছ তার হরেক রকমের ওষুধি গুণের জন্য বিখ্যাত। সুদূর প্রাচীনকাল থেকেই ভারতীয় উপমহাদেশে নিজের ওষুধি গুণাবলির জন্যে নিম গাছ ব্যাপক সমাদৃত হয়ে আছে । নিমগাছের প্রায় প্রতিটি অংশই কোন না কোন চিকিৎসায় কাজে লাগানো যায়, বিশেষ করে নিমের ছাল, পাতা, ডাল, বীজ, ফুল ইত্যাদি আমাদের বেশি উপকারে এসে থাকে । জ্ঞানী বাবা'র আজকের লেখায় থাকছে নিমের উপকারিতা ও নিমের অপকারিতা সহ  প্রাসঙ্গিক সকল বিষয়ের বিস্তর আলোচনা। তাহলে চলুন, শুরু করা যাক... 

নিম পাতার পরিচিতি

নিমের বৈজ্ঞানিক নাম Azadirachta indica। সাধারণত নিম গাছের গড় উচ্চতা প্রায় ৫০ ফুট পর্যন্ত হয়ে থাকে। নিম গাছের পাতা কুছটা লম্বা প্রকৃতির। নিম গাছের ফুল সাধারণত ছোট হয়। নিম গাছের ফুল সাদা রঙের এবং তা সুগন্ধি ছড়ায়। অনেকে জেনে অবাক হবেন, নিম গাছের এক প্রকার ফলও হয়ে থাকে যা দেখতে অনেকটা ছোট হাড়ের মতো এবং তাতে একটি বীজ থাকে। নিম গাছের বিভিন্ন অংশকে যেমনঃ নিমের পাতা, নিমের ফুল, নিমের ডাল বা নিমের ছালকে বিভিন্ন রোগের কার্যকরী ঔষধ হিসবে ব্যবহার করা যায়। এমনকি আধুনিক যুগে এসেও, আয়ুর্বেদ, ইউনানি এর মতো ঐতিহ্যবাহী চিকিৎসা পদ্ধতিতে নিমকে একটি অতিগুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে বিবেচনা করা হয়। 

নিমের উপকারিতা ও অপকারিতা

নিমের উপকারিতা 

নিমকে আপনি বহুবিধ উপায়ে ব্যবহার করতে পারবেন। আপনই নিমের ছাল থেকে শুরু করে পাতা সবকিছকেই প্রয়োজনে কাজে লাগাতে পারবেন। কোন কোন ক্ষেত্রে নিম ব্যবহার করা ফলপ্রসু হবে তার কয়েকটি উদাহরণ নিচে তুলে ধরা হলোঃ-

নিমের উপকারিতাঃ ত্বকের যত্নে নিমের উপকারিতা

নিমের অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং  অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি গুণ আছে ফলে, নিম সহজেই ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে পারে। নিম পাতার রস বা পেস্ট মুখে লাগালে আপনি মুখের ব্রণ, ফুসকুড়ি বা ত্বকের সংক্রমণ থেকে মুক্তি পেটে পারেন। এছাড়া নিম আপনার ত্বকের তৈলাক্ততা কমাতে এবং চেহারার অবাঞ্ছিত দাগ কমাতেও সাহায্য করবে। নিম পাতার ফেস প্যাক তৈলাক্ত ত্বকের জন্য খুব উপকারী। 

নিমের উপকারিতাঃ চুলের যত্নে নিমের উপকারিতা

নিম পাতা আপনার চুলের যত্নেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। নিম পাতার রস চুলের গোড়ায় লাগালে চুলের গোড়া মজবুত হয়। চুল পড়ার সমস্যা সমাধানে এটি হতে পারে একটি আদর্শ সমাধান। এছাড়া নিম পাতার রস চুলের ময়লা দূর করে এবং চুলকে করে আরও মসৃণ। নিম পাতার তেল মাথায় মাসাজ করে আপনি  চুলের ফ্রি র‌্যাডিকেল দূর করতে পারবেন। 

নিমের উপকারিতাঃ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে নিমের উপকারিতা

নিম পাতা রক্তের শর্করা কমাতে সাহায্য করে। নিম দেহের ইনসুলিনের সংবেদনশীলতা বাড়ায় এবং লিভারে গ্লুকোজ উৎপাদন কমাতে সাহায্য করে । ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য নিম পাতার চাহতে পারে খুবই উপকারই একটি পানীয়। তবে, ডায়াবেটিসের ওষুধ খাওয়ার সময় নিম পাতা খাওয়ার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

নিমের উপকারিতাঃ হজম শক্তি বাড়াতে নিমের উপকারিতা

নিম পাতা আপনার হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করবে। এটি পেট ফাঁপা, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং অম্বলের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করতে পারে। নিম পাতার রস পান করলে পেটের কৃমি মারা যায় এবং হজম প্রক্রিয়া স্বাভাবিক হয়।

নিমের উপকারিতাঃ ইনফেকশন প্রতিরোধে নিমের উপকারিতা

নিম পাতার অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টিভাইরাল এবং অ্যান্টিফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য রয়েছে, আগেই বলেছি। নিম ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস এবং ছত্রাকজনিত সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। নিম পাতার কষায় বা পেস্ট ক্ষতস্থানে লাগালে তা দ্রুত শুকিয়ে যায় এবং সংক্রমণের ঝুঁকি কমে।

মনে রাখবেন: যদি আপনি কোনো দীর্ঘস্থায়ী রোগে আক্রান্ত হন বা কোনো ওষুধ সেবন করেন, তাহলে নিম পাতা ব্যবহার করার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

নিম পাতার অপকারিতা

অতিরিক্ত ব্যবহারে নিমের অপকারিতা

নিম পাতা সাধারণভাবে অত্যন্ত উপকারী হলেও এর অতিরিক্ত সেবন শরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। নিম পাতায় থাকা কিছু উপাদান যেমন অ্যাজডিরেকটিন, নিমবিন, এবং নিমবিডিন অতিরিক্ত পরিমাণে গ্রহণ করলে দেহে বিভিন্ন সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। এগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল:
  • পেটের সমস্যা: নিম পাতার অতিরিক্ত সেবন পেট ফাঁপা, বমিভাব, ডায়রিয়া ইত্যাদি সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
  • লিভার ও কিডনির ক্ষতি: নিম পাতার কিছু উপাদান লিভার ও কিডনির কার্যক্ষমতা কমিয়ে দিতে পারে। দীর্ঘদিন অতিরিক্ত পরিমাণে নিম পাতা সেবন করলে লিভার ও কিডনির ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
  • রক্তচাপ কমিয়ে দেওয়া: নিম পাতা রক্তচাপ কমিয়ে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে। তাই যারা ইতিমধ্যে রক্তচাপের ওষুধ সেবন করছেন, তাদের জন্য নিম পাতা সেবন করার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল করে দেয়া: অতিরিক্ত নিম পাতা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে দুর্বল করে দিতে পারে।
  • অ্যালার্জি: কিছু ব্যক্তির ক্ষেত্রে নিম পাতা অ্যালার্জির কারণ হতে পারে। ত্বকে লালচে দাগ, ফুসকুড়ি ইত্যাদি অ্যালার্জির লক্ষণ দেখা দিতে পারে।

নিমের অপকারিতাঃ গর্ভবতী নারীদের জন্য সতর্কতা

গর্ভবতী নারীদের জন্য নিম পাতার ব্যবহারে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরি। নিম পাতার কিছু উপাদান গর্ভস্থ শিশুর বৃদ্ধি ও বিকাশকে প্রভাবিত করতে পারে। এছাড়াও, নিম পাতা গর্ভপাতের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। তাই গর্ভবতী নারীদের নিম পাতা বা নিম পাতা থেকে তৈরি কোনো পণ্য সেবন করার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
অর্থাৎ, নিম পাতা যদিও অনেক উপকারী, তবে এর ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরি। নিম পাতা সেবন করার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

নিমের উপকারিতা ও ব্যবহারিক পদ্ধতি

নিম পাতার বিভিন্ন উপাদানের কারণে এর ব্যবহারিক দিকও বেশ বিস্তৃত। এটি বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় ও স্বাস্থ্য সমস্যা দূর করতে ব্যবহৃত হয়। নিম পাতার ব্যবহারিক পদ্ধতিগুলির মধ্যে রয়েছে:
  • ত্বকের যত্ন: নিম পাতার রস বা পেস্ট ত্বকে লাগালে ত্বকের সংক্রমণ, খুশকি, ফুসকুড়ি ইত্যাদি দূর হয়। নিম  ত্বককে পরিষ্কার রাখতে এবং ব্রণ দূর করতে সাহায্য করে।
  • চুলের যত্ন: নিম পাতার রস চুলে লাগালে চুলের সমস্যা যেমন চুল পড়া, চুল ফেটে যাওয়া ইত্যাদি দূর হয়। এটি চুলের গোঁড়াকে শক্তিশালী করে এবং চুলকে মসৃণ করে।
  • দাঁত ও মাড়ির যত্ন: নিমের ডাল দিয়ে দাঁত মাজলে (মেশওয়াক) দাঁতের ক্ষয় রোধ হয় এবং মাড়ির সমস্যা দূর হয়।
  • জ্বর নিরাময়: নিম পাতার রস জ্বর কমানোর জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে।
  • ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ: নিম পাতার রস রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
  • মশার কামড়: নিম পাতার রস মশার কামড়ের ফোলাভাব কমাতে সাহায্য করে।
  • কৃমি নিধন: নিম পাতা অন্ত্রের কৃমি নিধনে সাহায্য করে।
  • দুর্গন্ধ দূর করা: নিম পাতা শরীরের দুর্গন্ধ দূর করতে সাহায্য করে।

নিমের উপকারিতা ও ব্যবহারের বিভিন্ন উপায়:

  • নিম পাতার রস: নিম পাতা পিষে রস বের করে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যায়।
  • নিম পাতার পেস্ট: নিম পাতা পিষে পেস্ট তৈরি করে ত্বকের উপর লাগালে উপকার পাওয়া যায়।
  • নিমের তেল: নিমের তেল ত্বক ও চুলের যত্নে ব্যবহৃত করা যায়।
  • নিম পাউডার: নিম পাউডার দিয়ে স্নান করলে উপকার পেটে পারেন।।

নিমের উপকারিতা ও বাজারে নিম পাতার পণ্যসমূহ

আজকাল বাজারে নিম পাতা থেকে তৈরি বিভিন্ন ধরনের পণ্য পাওয়া যায়। এগুলির মধ্যে রয়েছে:
  • নিমের তেল: নিমের তেল ত্বক ও চুলের যত্নে ব্যবহৃত হয়। এটি অনেক কসমেটিক পণ্যেও (যেমনঃ ফেস ওয়াস ক্রিম ইত্যাদি) থাকে।
  • নিম পাউডার: নিম পাউডার স্নান করার সময় ব্যবহৃত হয়। এটি ত্বকের সংক্রমণ দূর করতে সাহায্য করে।
  • নিম সাবান: নিম সাবান ত্বককে পরিষ্কার রাখতে এবং ব্রণ দূর করতে সাহায্য করে।
  • নিম শ্যাম্পু: নিম শ্যাম্পু চুলের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
  • নিম ক্রিম: নিম ক্রিম ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা যেমন খুশকি, ফুসকুড়ি ইত্যাদি দূর করতে সাহায্য করে।
  • নিম ক্যাপসুল: নিম ক্যাপসুল বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।

নিম পাতা নিয়ে প্রচলিত ভুল ধারণা

নিম পাতার উপকারিতা নিয়ে আমাদের মধ্যে অনেকের আগ্রহ থাকলেও এ বিষয়ে অনেক ভুল ধারণাও প্রচলিত আছে। এই ভুল ধারণাগুলির কারণে অনেকেই নিম পাতা সম্পর্কে ভুল তথ্য ছড়িয়ে থাকেন। নিম পাতা নিয়ে প্রচলিত কিছু ভুল ধারণা নিম্নরূপ:
  • সব সমস্যার সমাধান: অনেকে মনে করেন, নিম পাতা সব ধরনের রোগের চিকিৎসা করতে পারে। কিন্তু এটি সত্য নয়। নিম পাতা কিছু নির্দিষ্ট রোগের চিকিৎসায় উপকারী হলেও সব রোগের জন্য এটি কার্যকরী নয়।
  • কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই: অনেকে মনে করেন, নিম পাতার কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। কিন্তু অতিরিক্ত পরিমাণে নিম পাতা সেবন করলে শরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।
  • সব সময় নিরাপদ: অনেকে মনে করেন, নিম পাতা সব সময় নিরাপদ। কিন্তু গর্ভবতী নারী, শিশু এবং কিছু রোগীদের জন্য নিম পাতা সেবন করা নিরাপদ নয়।
  • আধুনিক ওষুধের চেয়ে ভালো: অনেকে মনে করেন, নিম পাতা আধুনিক ওষুধের চেয়ে ভালো। কিন্তু আধুনিক ওষুধ নানা জটিল গবেষণা ও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে তৈরি করা হয়। নিম পাতার ক্ষেত্রে এতটা গবেষণা করা হয় না।
  • সব সময় কার্যকরী: অনেকে মনে করেন, নিম পাতা সব সময় কার্যকরী। কিন্তু ব্যক্তিভেদে নিম পাতার প্রভাব ভিন্ন হতে পারে।
তাই নিম পাতাকে প্রয়োজন বুঝে ব্যবহার করুন। মনে রাখবেন, কোন কিছু অতিরিক্ত ব্যবহার করা কখনো ভাল ফল নিয়ে আসে না।

শেষ কথা

নিম পাতা আয়ুর্বেদিক ওষুধ হিসেবে অনেক উপকারী। নিম পাটা ত্বক, চুল, দাঁত, এবং অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যার সমাধানে সাহায্য করে। তবে নিম পাতা সেবনের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা জরূরী। অতিরিক্ত পরিমাণে নিম পাতা সেবন করলে শরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। গর্ভবতী নারী, শিশু এবং কিছু রোগীদের জন্য নিম পাতা সেবন করা নিরাপদ নয়। নিম পাতা সেবন করার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

শেষে বলা যায়, নিম পাতা একটি উপকারী ভেষজ হলেও এর ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরি।

FAQs

  • নিম পাতা কি সব সময় নিরাপদ? উত্তর: না, নিম পাতা সব সময় নিরাপদ নয়। অতিরিক্ত পরিমাণে নিম পাতা সেবন করলে শরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। গর্ভবতী নারী, শিশু এবং কিছু রোগীদের জন্য নিম পাতা সেবন করা নিরাপদ নয়।
  • নিম পাতা কি সব রোগের চিকিৎসা করতে পারে? উত্তর: না, নিম পাতা সব রোগের চিকিৎসা করতে পারে না। নিম পাতা কিছু নির্দিষ্ট রোগের চিকিৎসায় উপকারী হলেও সব রোগের জন্য এটি কার্যকরী নয়।
  • নিম পাতা কি আধুনিক ওষুধের চেয়ে ভালো? উত্তর: আধুনিক ওষুধ নানা জটিল গবেষণা ও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে তৈরি করা হয়। নিম পাতার ক্ষেত্রে এতটা গবেষণা করা হয়না। 
  • নিম পাতা কিভাবে ব্যবহার করা যায়? উত্তর: নিম পাতা বিভিন্নভাবে ব্যবহার করা যায়। যেমন: নিম পাতার রস, নিম পাতার পেস্ট, নিমের তেল, নিম পাউডার ইত্যাদি।
  • নিম পাতা কোথায় পাওয়া যায়? উত্তর: বাংলাদেশের প্রায় সব জায়গায়ই নিম গাছ দেখতে পাওয়া যায়। আপনি নিম পাতা আপনার এলাকার স্থানীয় বাজার থেকে কিনতে পারেন।
  • নিম পাতা কতদিন ব্যবহার করা উচিত? উত্তর: নিম পাতা কতদিন ব্যবহার করা উচিত তা রোগ এবং ব্যক্তির শারীরিক অবস্থার উপর নির্ভর করে। আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নিম পাতা ব্যবহার করা উচিত।
জ্ঞানী বাবা'র আজকের লেখাটি কি আপনার ভাল লেগেছে? একটু হলেও উপকারে এসেছে? যদি "হ্যাঁ" হয়, তবে কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না কিন্তু!

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

জ্ঞানী বাবা'র পোস্টটি কি ভালো লেগেছে? ভালো লেগে থাকলে কমেন্টে জানাতে পারেন। আমরা আমাদের ভিউয়ারদের প্রতিটি কমেন্ট রিভিও করে থাকি!

comment url